I am a simple man
  • Lives in Chittagong
  • From Pakundia
  • Studied Business Administration at South East Univesity, Dhaka
    Class of Honours
  • Single
  • 21/12/1991
  • Followed by 35 people
Recent Updates
  • যদি আপনি মনে করেন বিয়ার পর আপনার জামাই কিংবা বউ ব্যাতীত আপনার ইমশোনাল সাপোর্ট এর জন্য আপনার ছেলে বন্ধু কিংবা মেয়ে বন্ধুর প্রয়োজন হবে তাহলে বিয়া করার আগে দুইবার ভাবেন। আর বিয়া করলেও বাচ্চা কাচ্চা জন্ম দিয়ে না। আপনারা মারামারি গুতাগুতি করবেন আর মাঝখানে বাচ্চাকাচ্চাগুলা তা দেখে মানসিক অসুস্থতা নিয়ে বড় হবে।

    বিয়ার সম্পর্ক একভাগ হইল শারীরিক, বাকি নিরানব্বই ভাগ হইল মানসিক। যদি মানসিক উপযোগ মুখ্য না হইত তাহল এক্সট্রা ম্যারিটাল এফেয়ার এর জন্য কোন রিলেশন ভাংগত না।

    মাস্টার্স পি এইচ ডি করা লোকজন বিয়া টিকাইতে পারে নাই, কারণ তাদের কাছে তাদের স্বামী কিংবা স্ত্রীর চেয়ে ইউনিভার্সিটির র‍্যাঙ্ক বড় ছিল। আমি এমনও কেইস জানি একই স্কুলে ফান্ড পাওয়ার পরও এক সাথে থাকে নাই, অন্য স্কুলে আর একজন চলে গেছে, কারণ পরিবারের চেয়ে তার কাছে র‍্যাঙ্কটাই বড়।

    আর হিন্দি সিরিয়াল আর সিনেমা দ্বারা ব্রেইন ওয়াশড আপা'রা, আপনার জামাই হৃত্বিক রোশান এর মত স্মার্ট হবে না, তার একটা ছোটখাট ভুড়ি থাকবে, সে বিয়া শাদীতে নাগিন ড্যান্স দিতে পারবে না, তারে নাচার জন্য হাত পা ছুড়াছুড়ি শুরু করলে মনে হবে সে ব্যায়াম করতেছে। সে অডি গাড়ি চালাইয়া কাওরান বাজার কিংবা ওয়ালমার্টে বাজার করতে যাবে না। যদি তার রিক্সায় কইরা বাজারে যাওয়ার সামর্থ্য থাকে তাহলে সে রিক্সাতেই যাবে, যেদিন তার অডি গাড়ির কিনার সামর্থ্য থাকবে সেইদিন সে অডিতে চইড়া পাব্লিক টয়লেট এ গিয়া মুইতা আসবে। কোন ছেলেরে তার স্ট্যাটাস রেইজ করার জন্য দিনরাত প্যারা দিতে হয় না, এইটা তার ইন্সটিঙ্কট এই থাকে।

    আপনার জামাই আপনারে নিয়া রসের আলাপ পাড়তে পারে না, কবিতা লিখতে পারে না, মধুর কথা কইতে পারে না। সমস্যা নাই, ভাল ছেলেরা আপনারে নিয়ে সেকেন্ডে সেকেন্ডে রসের আলাপ পারবে না, তার কাছে আপনার প্রতি লয়াল থাকাটাই তার জীবনের সবচেয়ে বড় কবিতা। যে আপনার জন্য সেকেন্ডে সেকেন্ডে কবিতা প্রসব করে, সে আর একজনের জন্যও করতে পারবে।
    আমেরিকার একজন বিখ্যাত মুসলিম সাইকিয়াট্রিস্ট একবার একটা কথা বলছিলেন, মুসলিম মেয়েদের সবচেয়ে বেশি মাথা নষ্ট করছে হইল ডিজনির স্টোরি। দেখানো হয় সব মেয়েরাই প্রিন্সেস, তাদের জন্য একজন রাজপুত্র অপেক্ষা করতেছে, হু উইল মেইক হার লাইফ হ্যাপিয়ার, হি উইল গিভ এভরিথিং হোয়াটএভার সি ওয়ান্টস।

    দিনশেষে আপনিও প্রিন্সেস না আমিও প্রিন্স না, আমরা কমন ম্যান। গল্প আর হিন্দী সিরিয়াল আর ছিনেমা থেকে বের হোন। বাস্তবতারে এপ্রসিয়েট করতে শিখেন। আর পোলারাও এইটা শিখেন যে আপনার বউ এর ক্যাটরিনা কাইফ এর মত ফিগার হবে না, তার বয়স পঞ্চাশ হইলে তার ফিগার রেখা কিংবা হেমা মালিনীর মত থাকবে না, ডিজনীর প্রিন্সের এর মত সে সারাদিন আপনার সাথে লুতুপুতু আলাপ পাড়বে না..... প্রয়োজনে আপনারে তার সাথে রান্নাঘরে বইসা বাসন ধুইতে হবে, সে রান্না করার সময় তার পাশে দাড়াইয়া থাকতে হবে,সপ্তাহ শেষে কাপড় ধুইতে সাহায্য করতে হবে!!

    আপনি যেহেতু বিল গেটস এর পোলা না কিংবা সউদী কোন শেখ এর মাইয়া না, আপনারা যেহেতু দুইজনেই কমন ম্যান সুতরাং কমন ম্যান এর মত বাচতে শিখেন। মাসে এক সপ্তাহ সুখে কাটাইলে বাকী তিন সপ্তাহ কষ্টে কাটানোর প্রিপারেশন নেন।।

    (সংগৃহীত: লেখকের নাম পাওয়া যায় নি)
    যদি আপনি মনে করেন বিয়ার পর আপনার জামাই কিংবা বউ ব্যাতীত আপনার ইমশোনাল সাপোর্ট এর জন্য আপনার ছেলে বন্ধু কিংবা মেয়ে বন্ধুর প্রয়োজন হবে তাহলে বিয়া করার আগে দুইবার ভাবেন। আর বিয়া করলেও বাচ্চা কাচ্চা জন্ম দিয়ে না। আপনারা মারামারি গুতাগুতি করবেন আর মাঝখানে বাচ্চাকাচ্চাগুলা তা দেখে মানসিক অসুস্থতা নিয়ে বড় হবে। বিয়ার সম্পর্ক একভাগ হইল শারীরিক, বাকি নিরানব্বই ভাগ হইল মানসিক। যদি মানসিক উপযোগ মুখ্য না হইত তাহল এক্সট্রা ম্যারিটাল এফেয়ার এর জন্য কোন রিলেশন ভাংগত না। মাস্টার্স পি এইচ ডি করা লোকজন বিয়া টিকাইতে পারে নাই, কারণ তাদের কাছে তাদের স্বামী কিংবা স্ত্রীর চেয়ে ইউনিভার্সিটির র‍্যাঙ্ক বড় ছিল। আমি এমনও কেইস জানি একই স্কুলে ফান্ড পাওয়ার পরও এক সাথে থাকে নাই, অন্য স্কুলে আর একজন চলে গেছে, কারণ পরিবারের চেয়ে তার কাছে র‍্যাঙ্কটাই বড়। আর হিন্দি সিরিয়াল আর সিনেমা দ্বারা ব্রেইন ওয়াশড আপা'রা, আপনার জামাই হৃত্বিক রোশান এর মত স্মার্ট হবে না, তার একটা ছোটখাট ভুড়ি থাকবে, সে বিয়া শাদীতে নাগিন ড্যান্স দিতে পারবে না, তারে নাচার জন্য হাত পা ছুড়াছুড়ি শুরু করলে মনে হবে সে ব্যায়াম করতেছে। সে অডি গাড়ি চালাইয়া কাওরান বাজার কিংবা ওয়ালমার্টে বাজার করতে যাবে না। যদি তার রিক্সায় কইরা বাজারে যাওয়ার সামর্থ্য থাকে তাহলে সে রিক্সাতেই যাবে, যেদিন তার অডি গাড়ির কিনার সামর্থ্য থাকবে সেইদিন সে অডিতে চইড়া পাব্লিক টয়লেট এ গিয়া মুইতা আসবে। কোন ছেলেরে তার স্ট্যাটাস রেইজ করার জন্য দিনরাত প্যারা দিতে হয় না, এইটা তার ইন্সটিঙ্কট এই থাকে। আপনার জামাই আপনারে নিয়া রসের আলাপ পাড়তে পারে না, কবিতা লিখতে পারে না, মধুর কথা কইতে পারে না। সমস্যা নাই, ভাল ছেলেরা আপনারে নিয়ে সেকেন্ডে সেকেন্ডে রসের আলাপ পারবে না, তার কাছে আপনার প্রতি লয়াল থাকাটাই তার জীবনের সবচেয়ে বড় কবিতা। যে আপনার জন্য সেকেন্ডে সেকেন্ডে কবিতা প্রসব করে, সে আর একজনের জন্যও করতে পারবে। আমেরিকার একজন বিখ্যাত মুসলিম সাইকিয়াট্রিস্ট একবার একটা কথা বলছিলেন, মুসলিম মেয়েদের সবচেয়ে বেশি মাথা নষ্ট করছে হইল ডিজনির স্টোরি। দেখানো হয় সব মেয়েরাই প্রিন্সেস, তাদের জন্য একজন রাজপুত্র অপেক্ষা করতেছে, হু উইল মেইক হার লাইফ হ্যাপিয়ার, হি উইল গিভ এভরিথিং হোয়াটএভার সি ওয়ান্টস। দিনশেষে আপনিও প্রিন্সেস না আমিও প্রিন্স না, আমরা কমন ম্যান। গল্প আর হিন্দী সিরিয়াল আর ছিনেমা থেকে বের হোন। বাস্তবতারে এপ্রসিয়েট করতে শিখেন। আর পোলারাও এইটা শিখেন যে আপনার বউ এর ক্যাটরিনা কাইফ এর মত ফিগার হবে না, তার বয়স পঞ্চাশ হইলে তার ফিগার রেখা কিংবা হেমা মালিনীর মত থাকবে না, ডিজনীর প্রিন্সের এর মত সে সারাদিন আপনার সাথে লুতুপুতু আলাপ পাড়বে না..... প্রয়োজনে আপনারে তার সাথে রান্নাঘরে বইসা বাসন ধুইতে হবে, সে রান্না করার সময় তার পাশে দাড়াইয়া থাকতে হবে,সপ্তাহ শেষে কাপড় ধুইতে সাহায্য করতে হবে!! আপনি যেহেতু বিল গেটস এর পোলা না কিংবা সউদী কোন শেখ এর মাইয়া না, আপনারা যেহেতু দুইজনেই কমন ম্যান সুতরাং কমন ম্যান এর মত বাচতে শিখেন। মাসে এক সপ্তাহ সুখে কাটাইলে বাকী তিন সপ্তাহ কষ্টে কাটানোর প্রিপারেশন নেন।। (সংগৃহীত: লেখকের নাম পাওয়া যায় নি)
    6
    0 Comments 0 Shares
  • আসুন জেনে নেই: পাকুন্দিয়া উপজেলার আয়তন: ১৮০.৫২ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৪°১৫' থেকে ২৪°২৪' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩৭' থেকে ৯০°৪৬' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে হোসেনপুর ও কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা, দক্ষিণে কাপাসিয়া ও মনোহরদী উপজেলা, পূর্বে কটিয়াদি উপজেলা, পশ্চিমে গফরগাঁও উপজেলা।
    জনসংখ্যা ২৩৭২১৮; পুরুষ ১২০৩৮৬, মহিলা ১১৬৮৩২। মুসলিম ২৩২২১০, হিন্দু ৪৮৬০, বৌদ্ধ ১০ এবং অন্যান্য ১৩৮।
    জলাশয় প্রধান নদ-নদী: পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, বানার, নরসুন্দা, মঙ্গলাহাট; পদ্মকুড়ি বিল, ভরাবিল, কাহেতেরদিয়া বিল, চৈত্যকবালী বিল, বড় নালা বিল, বেজুরনালা বিল,নাওথাঘ্যা বিল দিঘা বিল উল্লেখযোগ্য।
    প্রশাসন পাকুন্দিয়া থানা গঠিত হয় ১৯২২ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে।
    মোট ইউনিয়ন : ১০টি
    মৌজা : ৯৭টি এবং
    গ্রাম : ১৭২টি

    প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ এগারসিন্দুর ঈসা খাঁর দুর্গ, মুগল আমলের মসজিদ।
    মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় উপজেলা সদরে তারাকান্দি,কোদালিয়া ও কালিয়াচাপরাসহ বিভিন্ন স্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাক-হানাদারদের সঙ্গে সম্মুখ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়। পাক-হানাদারদের দোসর রাজাকার ও দালালসহ ২০০ জনকে হত্যা করে। মৃতদেহগুলো বর্তমান বিএডিসি ভবন সংলগ্ন স্থানে একত্রে মাটি চাপা দেয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখার জন্য মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলম বদি ‘বীর বিক্রম’ উপাধি লাভ করেন। পাকুন্দিয়া ডিসেম্বর মাসে শত্রুমুক্ত হয়।
    ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ৩১৫, মন্দির ৫, মাযার ৪টি।
    শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৪৮.২%; পুরুষ ৪৯.২%, মহিলা ৪৭.২%।
    উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: পাকুন্দিয়া ডিগ্রি কলেজ (১৯৬৫), পাকুন্দিয়া আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজ (১৯৯৩), হোসেন্দি আদর্শ ডিগ্রি কলেজ (১৯৯৩), জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ (১৯৬৯), কোদালিয়া এস আই উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১০), পাকুন্দিয়া আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৮), মঙ্গলবাড়ীয়া কামিল মাদ্রাসা (১৮০২), তারাকান্দি ফাজিল মাদ্রাসা (১৯১৯)।

    জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৬৬.৯০%, অকৃষি শ্রমিক ২.৮৯%, শিল্প ০.৯৩%, ব্যবসা ১০.৮০%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ২.৩২%, চাকরি ৫.৮৬%, নির্মাণ ০.৮৫%, ধর্মীয় সেবা ০.১৮%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ১.৫০% এবং অন্যান্য ৭.৭৭%।
    কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৬৭.১২%, ভূমিহীন ৩২.৮৮%। শহরে ৫৬.৮৬% এবং গ্রামে ৬৭.৫৮% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে।
    প্রধান কৃষি ফসল ধান, ভুট্টা, গম, আলু, শাকসবজি।
    বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি আখ, সরিষা, মিষ্টি আলু, পাট।
    প্রধান ফল-ফলাদি আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পেঁপে, আনারস।

    মৎস্য, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির খামার মৎস্য ৫১, গবাদিপশু ৪৪, হাঁস-মুরগি ৬৩, হ্যাচারি ৫।
    যোগাযোগ বিশেষত্ব পাকারাস্তা ৫৬.৩০ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ৪.৩১ কিমি, কাঁচারাস্তা ৩৬৪.৮৫ কিমি।
    বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পাল্কি।
    শিল্প ও কলকারখানা চিনিকল, ময়দাকল, করাতকল, ধানকল, তেলকল, বেকারি, ইটের ভাটা।
    কুটিরশিল্প তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প, লৌহশিল্প, বুননশিল্প, বাঁশ ও বেতের কাজ।
    হাটবাজার ও মেলা হাটবাজার ২৪, মেলা ১। পাকুন্দিয়া বাজার ও কুদালিয়া মেলা উল্লেখযোগ্য।
    প্রধান রপ্তানিদ্রব্য ধান, কলা, পেঁপে, শাকসবজি।
    বিদ্যুৎ ব্যবহার এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ১৩.৭৯% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
    পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৮৪.৫১%, পুকুর ০.৯৭%, ট্যাপ ০.৬৬% এবং অন্যান্য ১৩.৮৬%।
    স্বাস্থ্যকেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ৮।
    .
    তথ্য সুত্র: আদমশুমারী: ২০০১।
    9
    0 Comments 0 Shares
  • 10
    0 Comments 0 Shares
  • 13
    0 Comments 0 Shares
  • 10
    0 Comments 0 Shares
More Stories